চিরায়ত সারস্বত-সন্ধ্যা এবং কিছু কথার অনুষঙ্গ
ধ্রুবজ্যোতি বাগচী ‘ধূপধুনোর সুগন্ধ, কাঁসরঘন্টা বাজছে শঙ্খধ্বনি- সরস্বতী পুজো হচ্ছে।
ধ্রুবজ্যোতি বাগচী ‘ধূপধুনোর সুগন্ধ, কাঁসরঘন্টা বাজছে শঙ্খধ্বনি- সরস্বতী পুজো হচ্ছে।
বাসুদেব মণ্ডল ঊনিশশো একাত্তরের সাতই মার্চ। এই দিনটি স্মরণীয় হয়ে
দেবযানী ভট্টাচার্য আমরা যারা আটের দশকের শুরুতে বা সাতের দশকের
অমৃতা পাল দূর্গাপুজো হলো বাঙালির এক আবেগের নাম। হৃদয়ের অনেকটা জুড়ে থাকা ভালোবাসার পরশ, উচ্ছ্বাস, আনন্দ,মিলন,প্রেম আর অবশ্যই বাঙালীর পঞ্চব্যঞ্জনের সমাহার। এ পুজো শুধু মায়ের আরাধনা,পুজোর আচার ,নিয়ম,নিষ্ঠাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় না বরং সে সবকে ছাপিয়ে জাতি ধর্ম নির্বিশেষে এক মহামিলনের উৎসব। ছোটবেলায় পুজোর অনুভূতি ছিল অন্যরকম,সেই আনন্দময় স্মৃতির ঝাঁপি খুলে আজ অমূল্য মণিমুক্তো গুলো খুঁজে নেওয়ার প্রয়াস করছি। বাঙালীর দূর্গাপুজো শুরুই হয় ঊষালগ্নে বেতারে এক আবেগময় ঐশ্বরীয় কন্ঠস্বর শ্রবণের মাধ্যমে – “আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে উঠেছে আলোকমঞ্জীর।
মৌমিতা তালুকদার ছোটবেলার পুজোর কথা উঠলেই প্রথমেই মনে পড়ে যায়
সুজয়া ধর সকাল প্রায় ১০ টা। ৫মিনিট হল ঘুম ভেঙেছে,
ঋত্বিকা ফেলে আসা পুজোর দিন:- ছোটোবেলার পুজো ভাবতে গেলেই চোখের
দেবাঞ্জন দাস কদিন আগে চন্দ্রযান যখন চাঁদে পাঠায় ইসরো, তখন